বকেয়া পাওনা পরিশোধে চাপ দিতে গত মাসেই বিদ্যুৎ সরবরাহ অর্ধেক কমিয়েছে ভারতীয় আদানি পাওয়ার। এরই মধ্যে সরকার মোট পাওনার বড় অংশ পরিশোধের ব্যবস্থা নিয়েছে। কিন্তু এরপরও বিদ্যুৎ সরবরাহ আরও কমিয়েছে আদানি।
আগামী ৭ নভেম্বরের মধ্যে বকেয়া বিল পরিশোধে ব্যবস্থা না নিলে বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ করে দেওয়ার আলটিমেটাম দিয়েছে ভারতের আদানি পাওয়ার। এরপরই বাংলাদেশ সরকার আদানি পাওয়ারকে বকেয়া ৮০ কোটি মার্কিন ডলারের বেশি বকেয়া পরিশোধের কাজ দ্রুত এগিয়ে নিচ্ছে।
জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগের সচিব নূরুল আলমকে বিশেষ ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওএসডি) করা হয়েছে। অর্থ মন্ত্রণালয়ের অর্থ বিভাগে সংযুক্ত অতিরিক্ত সচিব মোহাম্মদ সাইফুল ইসলামকে জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগের সচিব করা হয়েছে। এছাড়া প্রশাসনের আরও কিছু পদে পদোন্নতি, বদলি ও ওএসডি করা হয়েছে
আগামীকাল ৪ অক্টোবর থেকে ৩১ অক্টোবর পর্যন্ত যে কেউ তথ্য-প্রমাণসহ অভিযোগ জাতীয় রিভিউ কমিটিতে দাখিল করতে পারবেন। পরবর্তীতে কমিটির সদস্যরা প্রয়োজনবোধে অভিযোগ দাখিলকারী ও অভিযুক্ত ব্যক্তি বা তাঁর প্রতিষ্ঠান বা সংস্থার সঙ্গে যোগাযোগ করে ব্যবস্থা গ্রহণ করবে...
বিগত সরকার গুরুত্বপূর্ণ কিছু প্রতিষ্ঠানকে বামন প্রতিষ্ঠানে পরিণত করেছে বলে মন্তব্য করেছেন সিপিডির গবেষণা পরিচালক খন্দকার গোলাম মোয়াজ্জেম। ‘বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাত সংস্কার, নাগরিক প্রত্যাশা’ শীর্ষক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা বলেন।
বিদ্যুৎ ও জ্বালানির দ্রুত সরবরাহ বৃদ্ধি (বিশেষ বিধান) আইন, ২০১০ (সংশোধিত ২০২১) এর অধীনে সম্পাদিত চুক্তিসমূহ পর্যালোচনার লক্ষ্যে জাতীয় কমিটি গঠন করা হয়েছে
ব্যয় সংকোচন করতে তিনটি মন্ত্রণালয়কে চারটি নির্দেশনা দিয়েছেন উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির। তিনি এই তিনটি মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা। আজ রোববার মন্ত্রণালয় থেকে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের তিন মন্ত্রণালয়ে ব্যয় সংকোচন নীতি গ্রহণ করেছে। আর এই নীতি বাস্তবায়নের লক্ষ্যে চারটি পদ্ধতি গ্রহণ করার জন্য নির্দেশনা দিয়েছেন বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান...
অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান বলেছেন, ‘আমরা বিদ্যুৎ কোম্পানিগুলোকে পুনর্গঠন করতে চাই। বিদ্যুৎ খাতে অনিয়মের কাঠামো ভেঙে দিতে চাই। এ খাতে ঘটা অনিয়মের অভিযোগ তদন্তে কমিটি গঠন করা হবে। মনে রাখতে হবে এটা একটি নতুন বাংলাদেশ। এখানে সব
বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ এবং সড়ক পরিবহন, সেতু ও রেলপথ উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান বলেছেন, অন্তর্বর্তীকালীন সরকার পদ্মা সেতু প্রকল্পে ১ হাজার ৮২৫ কোটি টাকা ব্যয় সাশ্রয় করেছে। শুক্রবার সন্ধ্যায় জেলার জাজিরা সার্ভিস এরিয়া-২ এর কনফারেন্স রুমে সাংবাদিকদের সঙ্গে আয়োজিত এক মতবিনিময় সভায় তিনি কথ
বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশনের তিন সদস্য পদত্যাগ করেছেন। আজ বৃহস্পতিবার বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে। পদত্যাগকারী সদস্যরা হলেন- ড. মুহাম্মদ ইয়ামিন চৌধুরী, ড. মো. হেলাল উদ্দিন ও আবুল খায়ের মো. আমিনুর রহমান।
এস আলম গ্রুপ ও ইস্টার্ন রিফাইনারি লিমিটেডের (ইআরএল) ইউনিট-২ প্রকল্পটি বাস্তবায়ন প্রস্তাব বাতিল করেছে বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের জ্বালানি বিভাগ। আজ বৃহস্পতিবার বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয় থেকে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
কক্সবাজারের মাতারবাড়ী বিদ্যুৎ প্রকল্পে দুর্নীতি ও অনিয়মের মাধ্যমে প্রায় ৫০০ কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগ উঠেছে। প্রকল্পের জরুরি প্রয়োজন মেটানোর জন্য রাখা অর্থ অনুমোদন ছাড়াই খরচ, বাড়তি ব্যয়ে সড়ক নির্মাণ এবং গোপনে প্রকল্পের পরিত্যক্ত লোহা (স্ক্র্যাপ) বিক্রির মাধ্যমে এই অর্থ লোপাট করেছে একটি চক্র। ছয়জনের
জালাল আহমেদকে বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশনের (বিইআরসি) নতুন চেয়ারম্যান হিসাবে নিয়োগ দিয়েছে বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়। বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশন আইন, ২০০৩ এর ৬ ধারা অনুযায়ী তাকে এই নিয়োগ দেওয়া হয়। বৃহস্পতিবার এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে মন্ত্রণালয়।
বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতের কেনাকাটা এখন থেকে সরকারের বিদ্যমান পাবলিক প্রকিউরমেন্ট আইন অনুযায়ী হবে। বিদ্যুৎ ও জ্বালানি সম্পর্কিত দ্রুত সরবরাহ বৃদ্ধি আইনটি স্থগিত করা হয়েছে। বাজেট রিপোর্টের জন্য বিশ্বব্যাংকের কাছে ১ বিলিয়ন ডলার সহায়তা চাওয়া হয়েছে। বুধবার সচিবালয়ে বাংলাদেশে নিযুক্ত বিশ্ব ব্যাংকের কান্ট্র
দেশে বর্তমানে সাড়ে তিন কোটি বিদ্যুতের মিটার রয়েছে। যার মধ্যে পাঁচ লাখ মিটারে ত্রুটি রয়েছে। যা শতাংশের হিসেবে প্রায় দেড় শতাংশ। আজ বৃহস্পতিবার জাতীয় সংসদ ভবনে অনুষ্ঠিত বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটির বৈঠকে মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে এ তথ্য জানানো হয়েছে
দেশের বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতের উন্নয়নে গত ২৭ বছরে ২৩টির মতো মাস্টারপ্ল্যান ও নীতি গ্রহণ করা হয়েছে। তবে এসব উদ্যোগ জনপ্রত্যাশা পূরণ করেনি। জীবাশ্ম জ্বালানির ব্যবহার কমিয়ে নবায়নযোগ্য জ্বালানির ব্যবহারের দিকে এগিয়ে যেতে কার্যকরী নীতি প্রণয়ন দরকার। এ জন্য প্রয়োজন জেলা ও বিভাগীয় পর্যায়ের নীতি প্রণয়ন করা